ছবি:প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা
প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা জাপানের সামরিক প্রতিরক্ষা বাড়ানোর ঘোষণা দিলেন।শনিবার গ্রাউন্ড সেলফ-ডিফেন্স ফোর্স ঘাঁটিতে এক বক্তৃতায় তিনি বলেছেন যে, জাপান তার প্রয়োজনীয় সামরিক প্রতিরক্ষা শক্তি শক্তিশালী করবে।শত্রুর ঘাঁটি হামলার সক্ষমতা অর্জন সহ সমস্ত বিকল্প বিবেচনা করবেন।
গ্রাউন্ড সেলফ-ডিফেন্স ফোর্স ঘাঁটিতে এক বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী কিশিদা উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তির দ্রুত বিকাশ এবং চীনের সামরিক সম্প্রসারণের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
প্রধানমন্ত্রী কিশিদা বলেন,জাপান "অনিয়মিত কক্ষপথ সহ হাইপারসনিক গ্লাইড অস্ত্র এবং ক্ষেপণাস্ত্রের মতো নতুন প্রযুক্তির সাম্প্রতিক উন্নয়ন এবং উন্নতিকে (উত্তর কোরিয়ার) উপেক্ষা করতে পারে না।"
প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা প্রতিরক্ষা মন্ত্রী নোবুও কিশির সাথে টোকিও এবং সাইতামা প্রিফেকচারে থাকা আসাকা ঘাঁটিতে জিএসডিএফ পর্যালোচনা করার সময় মন্তব্য করেছিলেন, চীন তার সামরিক শক্তিকে শক্তিশালী করে চলেছে এবং স্থিতাবস্থা পরিবর্তনের জন্য একতরফা প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।
জানা যায়,করোনভাইরাস ঝুঁকির বিরুদ্ধে সতর্কতার কারণে আসাকা ঘাঁটিতে জিএসডিএফ পর্যালোচনার ইভেন্টটি বাতিল করা হয়েছিল। সে সময় তিনি বলেছিলেন যে, ইথিওপিয়ার পরিস্থিতি তদন্ত করতে পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি দল জিবুতিতে পাঠানো হয়েছে, যেখানে তার গৃহযুদ্ধে লড়াই তীব্রতর হয়েছে।
উল্লেখ্য,দলটিকে ইথিওপিয়ায় বসবাসকারী জাপানি নাগরিকদের একটি এসডিএফ বিমান ব্যবহার করে সরিয়ে নেওয়া দরকার কিনা তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
আর সি